* দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা*

ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র * সকল প্রকার একাউন্ট খুলতে * * টাকা জমা করতে * টাকা উঠাতে * * বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স এর টাকা বোনাসসহ উঠাতে * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রে আসুন। * * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা* * প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ 01711-458151* 01700-925241*

বুধবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২১

নফসকে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ
 ১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে।

২. দিনে ম্যক্সিমাম তিনবার খাবার অভ্যাস করুন। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝখানে হাবিজাবি খাবার যেমন ফাস্টফুড, স্ট্রিটফুড খাওয়া যাবেনা ক্ষুধা লাগলে খেজুর, আপেল এগুলো খাওয়া যায়।
৩. প্রতিবেলা খাবার সময় যেটুকু খাবার যথেষ্ট বলে মনে হবে তার থেকে একটু কম খাবেন।
৪. অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। কোন মন্তব্য করার আগে একবার চিন্তা করুন এই কথাটা আপনি না বললে কি কোন লস আছে? বলা কি আবশ্যিক? উত্তর না হলে ওই কথা বলার দরকার নাই।
৫. সকাল সন্ধ্যার জিকির-আযকার করুন।
৬. ইশরাকের সালাত আদায়ের অভ্যাস করতে হবে।
৭. প্রতিদিন নিয়মত কুরআন পড়ার অভ্যাস করতে হবে। হতে পারে ১ রুকু থেকে ১ পারা - যেকোন পরিমাণ।
৮. ঘুমের পরিমাণ কমাতে হবে।
৯. ফজরের পরে কিছুক্ষণ ব্যায়ামের অভ্যাস করা। আর কিছু না পারলে ১৫-২০ মিনিট জগিং করে এসে গোসল করে ইশরাকের সালাত পড়ার অভ্যাস করা।
১০. দৃষ্টি অবনত রাখা। না পারলে ওইসব জায়গা এড়িয়ে চলার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
১১. ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার (সোশ্যাল মিডিয়া) কম ব্যবহার করা।
১২. প্রতিদিন হিফজের একটা টার্গেট নেয়া। এটা প্রতিদিন এক আয়াতও হতে পারে৷ কিন্তু টার্গেট পুরা করতে হবে। এটা খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ।
১৩. বিশেষকরে রাতে ভরপেট খাওয়া পরিহার করতে হবে৷
১৪.রাতে ঘুমানোর পূর্বে অযু করে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করে নিন এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত আসতাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকুন।
১৫.তাহাজ্জুদ সালাতের অভ্যাস করুন নিয়মিত। ইনশাআল্লাহ রাব্বে কারিম আপনার অন্তরকে প্রশান্ত করে দিবেন।
লেখাটার প্রতিটি কথার উপরে আমল করার তৌফিক আল্লাহ আমাদের দান করুক। আমিন।

মুসলিম ফারায়েজ আইন অনুসারে সম্পত্তি বন্টন

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ মুসলিম ফারায়েজ নীতি অনুসরণে নিচে দেওয়া হল

১। স্ত্রীর দু অবস্থাঃ
() মৃত্যু ব্যাক্তির সন্তান না থাকলে /,

( ) আর থাকলে / অংশ পাইবে।


২। স্বামীর দুই অবস্থাঃ
() স্ত্রীর মৃত্যুর পর সন্তান না থাকলে /,

( ) আর থাকলে / অংশ পাইবে।

৩। কন্যার তিন অবস্থাঃ
() একজন মাত্র কন্যা থাকলে / ,

( ) একাধিক থাকলে / অংশ পাইবে,

() পুত্র কন্যা একসাথে থাকলে : অনুপাতে পাইবে।

৪। পিতার তিন অবস্থাঃ
() মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র বা পুরুষ শ্রেনী বর্তমানে
থাকলে / অংশ পাইবে,

() পুরুষ শ্রেনি না থাকলে এবং কন্যা বা পৌত্রী বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে থাকলে( /+অবশিষ্ট) অংশ পাইবে,
()পুরুষ বা মহিলা শ্রেনী বর্তমানে না থাকলে অবশিষ্ট সকল অংশ পাইবে।
৫। মায়ের তিন অবস্থাঃ
() মৃত্যু ব্যক্তির সন্তান বা একাধিক ভাইবোন থাকলে

/ অংশ পাইবে,
() মৃত্যু ব্যক্তির যদি কোন সন্তান না থাকে বা ভাইবোন
জনের কম থাকলে / অংশ পাইবে,
() স্বামী বা স্ত্রীর সাথে পিতা মাতা উভয়ে থাকলে , মৃত্যু ব্যক্তির সম্পত্তি থেকে স্বামী বা স্ত্রীর অংশ দেয়ার পর বাকি সম্পত্তির / অংশ পাইবে।
৬। বৈপিত্রীয় ভাইবোনদের তিন অবস্থাঃ
() একজন মাত্র বৈপিত্রীয় ভাইবোন থাকলে / অংশ,

() একাধিক থাকলে / অংশ পাইবে

() মৃত্যু ব্যাক্তির পুত্র বা পৌত্র,পিতা বা দাদা থাকলে বঞ্ছিত
হইবে।
৭। পৌত্রীগনের ছয় অবস্থাঃ
() একজন মাত্র পৌত্রী থাকলে /,

( ) একাধিক থাকলে / অংশ পাইবে,

() যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা থাকে তাহলে

পৌত্রীগন / অংশ পাইবে,
() যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক কন্যা থাকে তাহলে পৌত্রীগন
বঞ্ছিত হইবে,
() মৃত্যু ব্যক্তির পৌত্রী পৌত্র একই সাথে থাকলে অংশীদার
হইবে,
() যদি মৃত্যু ব্যক্তির পুত্র থাকে তাহলে পৌত্রীগন qwবঞ্ছিত
হইবে।
৮। সহোদরা বোনদের পাঁচ অবস্থাঃ
() একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকলে /,

( ) একাধিক থাকলে / অংশ পাইবে,

() সহোদরা বোনের সাথে সহোদরা ভাই থাকলে আসাবা
হইবে,
() যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র কন্যা বা পৌত্রী থাকে তাহলে সহোদরা বোনগন / অংশ পাইবে। একাধিক কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে অংশীদার হইবে,
() মৃত্যু ব্যাক্তির পুরুষ শ্রেনীর ওয়ারিশ থাকলে সহোদরা বোনগন বঞ্ছিত হইবে।
৯। বৈমাত্রিয় বোনদের সাত অবস্থাঃ
() যদি মৃত্যু ব্যাক্তির সহোদরা বোন না থাকে একজন
মাত্র বৈমাত্রিয় বোন থাকলে /,
()একাধিক থাকলে / অংশ পাইবে,

() যদি মৃত্যু ব্যক্তির একজন মাত্র সহোদরা বোন থাকে তাহলে
বৈমাত্রিয় বোন / অংশ পাইবে,
() যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে তাহলে
বৈমাত্রিয় বোনগণ বঞ্ছিত হইবে,
()যদি মৃত্যু ব্যক্তির একাধিক সহোদরা বোন থাকে এবং বৈমাত্রিয় বোনের সাথে বৈমাত্রিয় ভাই থাকলে একএে অংশীদার হইবে।
() মৃত্যু ব্যাক্তির কন্যা বা পৌত্রী থাকলে এবং অন্য কোন ওয়ারিশ না থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগণ অবশিষ্ট অংশ পাইবে,
() মৃত্যু ব্যক্তির পুরুষ ওয়ারিশ থাকলে বৈমাত্রিয় বোনগন বঞ্ছিত হইবে।
১০। দাদী নানীর অবস্থাঃ
() পিতৃ বা মাতৃ সম্পর্কের এক বা একাধিক যাহাই হোক
/ অংশ পাইবে,
() মৃত্যু ব্যক্তির মাতা জীবিত থাকলে বঞ্ছিত হইবে। তবে
পিতা জীবিত থাকলে দাদী বঞ্ছিত হইবে।

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র শুভেচ্ছা.

  বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  প্রতিবছর ঈদ আসে আমাদের জীবনে আনন্দ আর সীমাহীন প্রেম প্রীতি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে। তাই এ দিন সকল কালিমা আর কলুষতাক...