* দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা*

ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র * সকল প্রকার একাউন্ট খুলতে * * টাকা জমা করতে * টাকা উঠাতে * * বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স এর টাকা বোনাসসহ উঠাতে * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রে আসুন। * * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা* * প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ 01711-458151* 01700-925241*

শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২১

নিশ্চয়ই তোমরা সৎকাজের জন্য আদেশ করবে এবং অন্যায় কাজের প্রতিরোধ করবে

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ! নিশ্চয়ই তোমরা সৎকাজের জন্য আদেশ করবে এবং অন্যায় কাজের প্রতিরোধ করবে।

তা না হলে আল্লাহ্ তা’আলা শীঘ্রঈ তোমাদের উপর তাঁর শাস্তি অবতীর্ণ করবেন। তোমরা তখন তাঁর নিকট দু’আ করলেও তিনি তোমাদের সেই দু’আ গ্রহন করবেন না।

সহীহ্, সহীহাহ (২৮৬৮), বুখারী, মুসলিম।

রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১

নারীদের কষ্টের মূল্যায়ন করা হয় না | দেওয়া হয় না যথাযথ সম্মান, ভালোবাসা ও অধিকার

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  পুরুষও রোজা রাখে, নারীও রোজা রাখে, অথচ....

বিকেলে পুরুষরা আরাম করে, নারী সদস্যরা কত কষ্ট করে ইফতার তৈরী করে | ইফতার শেষেও পুরুষরা আরাম করে, নারীরা সব গুঁছিয়ে রাখে, আবার সাহরীর খাবার নিয়েও চিন্তা করে |
.
অথচ নারীদের কষ্টের মূল্যায়ন করা হয় না | দেওয়া হয় না যথাযথ সম্মান, ভালোবাসা ও অধিকার | এত কষ্টের বিনিময়ে শুধু ভালোবাসার সামান্য উৎসাহ/প্রশংসা দিন... এর বেশিকিছু তারা চায় না |
.
রামাদান এই মর্মে সকল মুসলমান ভাইদের প্রতি আমার একটা অনুরোধ রইলো, আপনি যেমন রোজা রাখেন তেমনি আপনার মা বোন স্ত্রী ওরাও রোজা রাখে। তাই ইফতারে দুই একটা আইটেম কম হলে রাগারাগি না করে বরং ইফতার বানানোর কাজে উনাদের যতটা সম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করেন। বেশি কিছু না পারলেও অন্তত শরবত বানানোর দায়িত্বটা নিজে নেন।সবাইকে পবিত্র রামাদান এর শুভেচ্ছা
সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১

নাফিসা উমরের প্রার্থনা কি মঞ্জউর হয়ে গেল

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ নাফিসা উমর। কাশ্মিরের এক মেয়ে। যার একটি দোয়া (প্রার্থনা)-র কথা উল্লেখ করেছেন সাংবাদিক অরবিন্দ মিশ্র। কাশ্মিরে লকডাউন ছিল দীর্ঘ সাতমাস। এটা নিয়ে দেশে-বিদেশে নানা কথা উঠতে থাকে। তার পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকজন সাংসদকে এনে কাশ্মির পরিদর্শন করানো হয়। এর আয়োজন ও ব্যবস্থা করে ভারত সরকার। সেই পরিদর্শকদলের সঙ্গে থাকার অনুমতি দেওয়া হয় দেশের কয়েকজন 'বাছাই করা' সাংবাদিককে, যাতে কাশ্মির নিয়ে রিপোর্টিং করা হলেও তা যেন সরকারের প্রতিকূলে না যায়। সাংবাদিকদের মধ্যে ছিলেন ইকোনমিক টাইমসের অরবিন্দ মিশ্র। কয়েকদিন আগে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ওই কাশ্মির ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি পোস্ট করেন, যেটি ভাইরাল হয়। এখানে পেশ করলাম সেই ভাইরাল হওয়া পোস্টটির সম্পাদিত বঙ্গায়ন :


শ্রীনগরের এক গলির মুখে একটি বাড়ির জানালায় দেখতে পাই এক পর্দানশীন মেয়েকে। মেয়েটি আওয়াজ দিতে আমি থেমে যাই। আমাকে দেখে বলেন, 'ভাইয়া ! আপনি বিলালের বন্ধু, দিল্লিতে থাকেন, তাই না?'
আমি বললাম, হ্যাঁ।
তখন মেয়েটি বললেন, 'বিলাল আপনার খুব তারিফ করে। বলে, আপনি খুব বুঝদার মানুষ। মানুষের দুঃখ বোঝেন। আমি নাফিসা উমর। বিলালের ফুফাতো বোন...'

সময়ের স্বল্পতা বুঝে মেয়েটি তাড়াহুড়ো করে যে কথাগুলো বলেছিলেন, তাঁর সেই কথাগুলো শুনে আমি কয়েকদিন ঘুমাতে পারিনি। আর সেই কথাগুলো আজ আপনাদের কাছে বলাটা জরুরি মনে করছি। নাফিসা বলেছিলেন :

'যদি কোনো জায়গায় লাগাতার সাত মাস ধরে কারফিউ চলে, 
বাড়ি থেকে বের হওয়া দূরের কথা, বাইরে উঁকি দেওয়াও কঠিন হয়,
এলাকাজুড়ে ৮–৯ লক্ষ সেনা মোতায়েন থাকে,
ইন্টারনেট বন্ধ থাকে,
মোবাইল বন্ধ থাকে,
ল্যান্ডলাইন ফোনও বন্ধ থাকে,
বাড়ি বাড়ি থেকে শিশু-যুবক-বৃদ্ধসহ হাজারো বেকসুরদের গ্রেফতার করা হয়ে থাকে,
ছোট-বড় সমস্ত নেতাদের জেলবন্দি করা হয়ে থাকে,
স্কুল-কলেজ-দপ্তর সব বন্ধ থাকে,
তাহলে কীভাবে বেঁচে থাকতে পারে মানুষ?
তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা কী হবে? অসুস্থদের অবস্থা কী হবে?
এসব কথা ভাবার মতো কেউ নেই।
যদি এলাকার জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি মানুষ অবসাদে ভুগতে ভুগতে মানসিক অসুস্থতার শিকার হয়ে পড়ে,
বাচ্চারা আতঙ্কিত হয়ে থাকে,
ভবিষ্যৎ থাকে অন্ধকারে,
নির্যাতন-নিপীড়ন চরমে পৌঁছয়,
আলোর কোনো রেখা দেখা না যায়,
অবস্থা ভালো করার মতো কেউ যদি না থাকে
এবং গোটা দুনিয়া চুপচাপ তামাশা দেখতে থাকে...'

নাফিসা এরপর কাঁদতে কাঁদতে বলেন :

'আমরা সব সহ্য করছি। যথেষ্ট সহ্য করছি। কিন্তু ওই সময় অন্তর কেঁদে ওঠে, মনটা বড়ো ছটফট করে, যখন শুনতে হয়, ওদিকের কিছু লোক বলে, ''ভালোই হয়েছে, ওদের সঙ্গে এরকমই হওয়া দরকার ছিল''! তবুও আমরা ওদের জন্য, কিংবা অন্য কারোর জন্যেও, কখনো বদদোয়া করিনি, অভিশাপ দিইনি। কারোর খারাপ চাইনি। শুধু একটাই দোয়া/প্রার্থনা করেছি, যাতে সমস্ত মানুষ এবং গোটা দুনিয়া আমাদের অবস্থা কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারে। অরবিন্দ ভাইয়া, আপনি দেখে নেবেন, আমার প্রার্থনা খুব শীঘ্রই মঞ্জুর হবে।'

এবার আমি জানতে চাইলাম, 'আপনি কী প্রার্থনা করেছেন, বোন?'

তখন নাফিসা ডুকরে ডুকরে কাঁদতে কাঁদতে চিৎকার করে যা বলেছিলেন—আমার কানে অনেক দিন বেজেছে—এখন চোখের সামনে দেখতেও পাচ্ছি—তাঁর ব্যথা অনুভব করার চেষ্টা করবেন, হুবহু তাঁর কথাগুলোই তুলে ধরছি :

'ইয়া আল্লাহ ! যাকিছু আমাদের ওপর হচ্ছে তা যেন অন্য কারোর উপর না হয়, শুধু তুমি এমন একটা কিছু করে দাও যাতে গোটা পৃথিবী কিছুদিনের জন্য নিজেদের ঘরে বন্দি হয়ে থাকতে বাধ্য হয়, সবকিছু বন্ধ হয়ে যায়, থেমে যায়। তাহলে হয়তো দুনিয়া এটা অনুভব করতে পারবে যে, আমরা বেঁচে আছি কেমন করে !'

আজ আমরা সবাই যে যার ঘরে বন্দি। আমার কানে নাফিসার সেই কথাগুলো যেন বাজছে—

'ভাইয়া, আপনি দেখে নেবেন, আমার দোয়া খুব শীঘ্রই কবুল হবে...!'

[কপিকৃত ]

বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১

ঢাকা চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্নস্থানে মসজিদে নামাজ না পড়তে পেরে ক্ষুদ্ধ মুসল্লীরা

 

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় সরকার দ্বিতীয় সপ্তাহের অর্থাৎ ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল কঠোর থেকে কঠোর লক-ডাউন ঘোষণা করেছে। 

অপর দিকে বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের বহুকাংখিত, বহুপ্রত্যাশিত  পবিত্র রজান মাস ও শুরু হয়েছে ১৪ এপ্রিল থেকে। পুরো একমাস ব্যাপী রোজা পালন শেষে রয়েছে, ঈদুল ফিতর। এই মাসে মুসলমানদের ধর্মীয় তৎরপতা অনেকাংশে বেড়ে যায়। করোনা পরিস্থিতির কারণে সরকার মসজিদগুলিকে গড়ে মাত্র ২০ জনকে প্রবেশ করে নামাজের অনুমোদন দিয়েছেন।  

প্রতি বচরের ন্যায় এ বছরও সাধারণ মুসল্লীগন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৫ ওয়াক্ত মসজিদে গিয়ে জামায়াতের সাথে নামাজ আদায় করতে চায়। 

চট্টগ্রামের চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার জামে মসজিদ জহুর নামাজের সময় মসজিদ কতৃপক্ষ খুলে না দেয়ায় উপস্থিত বিক্ষুদ্ধ শতাধিক মুসল্লী মসজিদের বাহিরেই জহুর নামাজ আদায় করেন।

আজ প্রথম রমজান (বুধবার) জহুর নামাজের জন্য অন্যান্য দিনের মত অন্যান্য মসজিদের পাশাপাশি চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার জামে মসজিদ জহুর নামাজের  আযান দেয়া হয়। এই মসজিদের মুসল্লীদের একটি অংশ মসজদি েপ্রবেশ করার জন্য এগিয়ে কিন্তু মসজিদ কতৃপক্ষ দরজা খলে না দেয়ায় মুসল্লীরা মসজিদের প্রবেশ করতে পারে নাই। কতৃপক্ষের একজন সদস্যকে পাওয়া গেলে তিনি দরজা খুলতে রাজি হননি। তিনি বলেন, দরজা  ‍খুললে মসজিদে মুসল্লীর ঢল সামলানো যাবে না। এই পরিস্তিতি দায় কে নিবে।

উপস্থিত মুসল্লীরা কতৃপক্ষ এবং রমজান মাসে সরকারের  মসজিদের বিষয়ে এমন   সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলেন, করোনা-19 একটি গজব। এই গজব থেকে বাঁচতে অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার সাথে সাথে মহান আল্লাহর সাহায্যের জন্য তার কাছে বেশিবেশি ধরনা দিতে হবে। এমনিতেই রমজান মাস গুনাহ মাপের মাস।  এই সময় মসজিদে বসে মহামারী করোনাসহ সকল প্রকার সমস্যা থেকে বাচাঁর জন্য  মহান আল্লাহর দরবারে হাজির হয়ে এবাদত-বন্দিগীর পাশাপাশি গুনাহ মাপের জন্য একটি বড় সুযোগের মাস এই রমজান।  

মুসল্লীরা আরো বলেন, এই মসজিদে বিভিন্ন ইদ উৎসবে ১০ হাজারের অধিক মুসল্লী এবাদত-বন্দেগী করে। সেখানে মাত্র ২০জন মুসল্লীর অনুমোদন ?

তারা বলেন, সরকার নির্ধারিত সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনেও  ২/৩ হাজার মুসল্লী এখানে নামাজ আদায় করতে  পারবে। বিষয়টি কতৃপক্ষসহ সকলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়।

মুসল্লীরা পরে তাদের মধ্য হতে একজনকে ইমাম করে জামায়াতের সাথে জহুর নামাজ আদায় করেন।

মসজিদ না খুলে দেয়ায় রাস্তায় মসজিদের সামনে নামাজ আদায় করছে অপর েএকটি মসজিদে লিংকে ক্লিক করে দেখুন।

মানুষের প্সারতিক্রারিয়া দেখুন এই লিংকে পৃথিবীর সব চলছে ,,,, শুধু মাএ মসজিদ বন্ধ ।।

শহরের কিছু কিছু মহল্লায় এমনকি বাড়ির ছাদের মুসলিম জনগোষ্ঠী এই রমজানে নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা করে নিয়েছে।

চট্টগ্রামের নাজির বাড়ি অপর একটি মসজিদের মুসল্লীগণ সরকারের নিকট মসজিদে স্বাস্থ্য বিধি মেনে ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী বেশি সংখ্যক মুসল্লীকে নামাজ আদায়ের সুযোগ দানের দাবী করছেন।



বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১

কাবিননামাঃ আরিফুল ইসলাম

 কাবিননামা হারিয়ে গেছে

সাক্ষী গেছে মরে
বউয়ের সংগে এখন আমি
চলবো কেমন করে।

কাজীর কাছে ফোন করেছি
বন্দি সেও জেলে
ঘুরতে গেছি বোউকে নিয়ে
কাবিননামা ফেলে।

ভাবছি বসে হিসাব কোসে
আবার করি বিয়ে
কাজী অফিসে যাচ্ছি এখন
পুরাতন বউ নিয়ে।

বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল, ২০২১

আইআইউসি’র কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিনের শিশু কন্যার ইন্তেকালে কর্মকর্তাদের শোক প্রকাশ

 বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদালয় চট্টগ্রাম’র .. ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা জনাব গিয়াস উদ্দিনের শিশুকন্যা রাউদাতুল জান্নাত ৩১ মার্চ ২০২১ তারিখ বুধবার ঢাকা ন্যাশনাল হাসপাতালের হার্ডফাউন্ডেশনে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আনুমানিক দুপুর ১২:০০টায় ইন্তেকাল করেছে ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন। 

শিশুকন্যার ইন্তেকালে  আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদালয় চট্টগ্রাম’র কর্মকর্তাবৃন্দ শোক প্রকাশ করে স্ট্যাটাস প্রদান করেন। কর্মকর্তাবৃন্দ তাদের স্ট্যাটাসে মরহুমার রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। 

স্ট্যাটাস প্রদান করেন, সর্বজনাব মাহফুজুর রহমান, এস. আরেফিন, মোহাম্মদ আমান উল্লাহ, মুহাম্মদ নুরুল কবীর, মুহাম্মদ মাহমুদুল আলম, মুহাম্মদ ইদ্রিস চৌধুরী, মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন নুরী, মুহাম্মদ এরশাদুল হক, শেখ মোঃ রফিকুল ইসলাম,  রিয়াজউদ্দিন আহমেদ, নাজনীন সুলতানা, নারগিস জাহান বেবী, মুহাম্মদ ইয়াসিন, মুহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন, মুহাম্মদ ইব্রাহীম খলিল, মুহাম্মদ জাকারিয়া, মহিউদ্দিন মাহি, মুহাম্মদসাহাবুদ্দিন সোনিয়া প্রমূখ 

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র শুভেচ্ছা.

  বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  প্রতিবছর ঈদ আসে আমাদের জীবনে আনন্দ আর সীমাহীন প্রেম প্রীতি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে। তাই এ দিন সকল কালিমা আর কলুষতাক...