* দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা*

ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র * সকল প্রকার একাউন্ট খুলতে * * টাকা জমা করতে * টাকা উঠাতে * * বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স এর টাকা বোনাসসহ উঠাতে * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রে আসুন। * * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা* * প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ 01711-458151* 01700-925241*

বুধবার, ২৪ জুন, ২০২০

আল্লাহর রসূল (সাঃ) একদল লোককে কিছু দান করলেন। সা‘দ (রাঃ) সেখানে বসেছিলেন।


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ সা‘দ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃআল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদল লোককে কিছু দান করলেন। সা‘দ (রাঃ) সেখানে বসেছিলেন।

সা‘দ (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাদেরকে দিলেন অথচ এক ব্যক্তিকে কিছুই দিলেন না। অথচ বঞ্চিত সে ব্যক্তি আমার নিকট তাদের চেয়ে অধিক পছন্দের ছিল। তাই আমি আরয করলাম, হে আল্লাহর রসূল! অমুক ব্যক্তিকে আপনি বাদ দিলেন কেন? আল্লাহর শপথ! আমি তো তাকে মু’মিন বলেই জানি। তিনি বললেনঃ না, মুসলিম।

তখন আমি কিছুক্ষণ নীরব থাকলাম। অতঃপর আমি তার সম্পর্কে যা জানি, তা (ব্যক্ত করার) প্রবল ইচ্ছে হলো। তাই আমি আমার বক্তব্য আবার বললাম, আপনি অমুককে দান করা থেকে বিরত থাকলেন? আল্লাহর শপথ! আমি তো তাকে মু‘মিন বলেই জানি। তিনি বললেনঃ ‘না, মুসলিম।’ তখন আমি কিছুক্ষণ নীরব থাকলাম।

তারপর আমি তার সম্পর্কে যা জানি তা (ব্যক্ত করার) প্রবল ইচ্ছা হলো। তাই আমি আবার বললাম, আপনি অমুককে দান হতে বাদ রাখলেন? আল্লাহর শপথ! আমি তো তাকে মু‘মিন বলেই জানি। তিনি বললেনঃ ‘না, মুসলিম।’ তখন আমি কিছুক্ষণ চুপ থাকলাম।

তারপর আমি তার সম্পর্কে যা জানি তা (ব্যক্ত করার) প্রবল ইচ্ছা হলো। তাই আমি আমার বক্তব্য আবার বললাম। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পুনরায় সেই একই জবাব দিলেন।

তারপর বললেনঃ ‘সা’দ! আমি কখনো কখনো আমার প্রিয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়েও অন্য কোনো ব্যক্তিবিশেষকে দান করি। এমনটা আমি এই আশংকায় করি, এত সহজে পেয়ে গেলে এবং তার কাছে সব নেয়ামতের প্রাচুর্যতা চলে আসলে তার মধ্যে ঈমান নিয়ে সংশয় দেখা দিতে পারে, এমনকী সে ঈমান থেকে বেরিয়েও যেতে পারে। যার পরিণামে আল্লাহ তা‘আলা তাকে অধঃমুখে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত করবেন।

(এ হাদীস ইউনুস, সালিহ, মা‘মার এবং যুহরী (রহঃ)-এর ভ্রাতুষ্পুত্র যুহরী (রহঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।)

(বুখারি: ১৪৭৮; মুসলিম ১/৬৮ হাঃ ১৫০)
★Q.[ইস্তিগফার কি]?
★Q.[ইস্তিগফার কিভাবে করতে হয়]?
★Q.[ ইস্তিগফারের ১৭ টি উপকারিতা কি]?

★★(ইস্তিগফার কি):→

ইস্তিগফার হলো, আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা।
রসূলুল্লাহ (‎ﷺ) বলেন, ❝আল্লাহর ক্বসম!
আমি দিনের মধ্যে ৭০ বারেরও অধিক ইস্তিগফার করি
(আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই) এবং তাওবাহ করি।❞
(বুখারী ৫/২৩২৪)

★★(ইস্তিগফার কীভাবে করবো):→

ইস্তিগফার যে কোন শব্দেই করা যায়। এমনকি ❝ইয়া আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করে দিন!❞ - বলে দুয়া করলেও হবে।

তবে রসূলুল্লাহ (ﷺ) যে বাক্যে ইস্তিগফার করেছেন, সে বাক্যে ক্ষমা চাওয়া নিঃসন্দেহে অতি উত্তম! নিম্নে হাদীসে বর্নিত কিছু ইস্তিগফার দেয়া হলো! মুখস্থ করে নিতে পারেন ইন শা আল্লাহ।

১| ﺃﺳﺘﻐﻔﺮ ﺍﻟﻠﻪ (আস্তাগফিরুল্লাহ)। শুধু ❝আস্তাগফিরুল্লাহ❞ বলা।

রসূল ‎(ﷺ) নামাজ শেষে ৩ বার আস্তাগফিরুল্লাহ বলতেন।
(মুসনাদে আহমদ- ২২৪০৮)

২| ﺃﺳْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠﻪَ ﺍﻟﻌَﻈِﻴﻢَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻻَ ﺇﻟَﻪَ ﺇﻻَّ ﻫُﻮَ، ﺍﻟﺤَﻲُّ ﺍﻟﻘَﻴُّﻮﻡُ، ﻭَﺃﺗُﻮﺏُ ﺇﻟَﻴﻪِ

রাসূল ‎(ﷺ) বলেছেন, ❝যে ব্যক্তি এই দু‘আ পাঠ করবে সে জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করলেও তাকে ক্ষমা করা হবে।❞
(আবু দাঊদ ১৫১৭)

৩| ﺭَﺏِّ ﺍﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ ﻭَﺗُﺐْ ﻋَﻠَﻰَّ ﺇِﻧَّﻚَ ﺃَﻧْﺖَ ﺍﻟﺘَّﻮَّﺍﺏُ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢُ

রসূলুল্লাহ (‎ﷺ) মাসজিদে অবস্থানকালে একই বৈঠকে একশো বার এ দু'আ পাঠ করেছেন এবং আমরা তা গণনা করেছি।
(আবু দাঊদ ১৫১৬)

৪| ﺃﺳﺘﻐﻔﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭ ﺃﺗﻮﺏ ﺇﻟﻴﻪ

আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ❝আমি রাসূল (ﷺ)-র চাইতে কাউকে অধিক এই ইস্তিগফার বলতে শুনি নি - ❝আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতূবু ইলাইহি❞!❞ (নাসায়ী কুবরা ১০২১৫)

৫| ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺍﻟﻠﻪِ ﻭَﺑِﺤَﻤْﺪِﻩِ ﺃَﺳْﺘَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﻠﻪَ ﻭَﺃَﺗُﻮﺏُ ﺇِﻟَﻴْﻪِ

রাসূলুল্লাহ (‎ﷺ) খুব বেশি বেশি এই দুয়া পড়তেন। এমনকি রাসূল ‎(ﷺ) ইন্তিকালের আগেও এই দুয়াটা অনেকবার করেছেন।
(সহীহ মুসলিম ৪৮৪)

তবে, সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ইস্তিগফার হলো, ❝সাইয়িদুল ইস্তিগফার❞।

৬| ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺃَﻧْﺖَ ﺭَﺑِّﻲ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﺃَﻧْﺖَ، ﺧَﻠَﻘْﺘَﻨِﻲ ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﺒْﺪُﻙَ، ﻭَﺃَﻧَﺎ ﻋَﻠَﻰ ﻋَﻬْﺪِﻙَ ﻭَﻭَﻋْﺪِﻙَ ﻣَﺎ ﺍﺳْﺘَﻄَﻌْﺖُ، ﺃَﻋُﻮﺫُ ﺑِﻚَ ﻣِﻦْ ﺷَﺮِّ ﻣَﺎ ﺻَﻨَﻌْﺖُ، ﺃَﺑُﻮﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﻨِﻌْﻤَﺘِﻚَ ﻋَﻠَﻲَّ، ﻭَﺃَﺑُﻮﺀُ ﻟَﻚَ ﺑِﺬَﻧْﺒِﻲ ﻓَﺎﻏْﻔِﺮْ ﻟِﻲ، ﺇِﻧَّﻪُ ﻻَ ﻳَﻐْﻔِﺮُ ﺍﻟﺬُّﻧُﻮﺏَ ﺇِﻟَّﺎ ﺃَﻧْﺖَ

যেটি সকালে পড়লে ওই দিন সন্ধ্যার আগে মারা গেলে জান্নাতে যাবে। আর সন্ধ্যায় পড়লে সকাল হওয়ার আগে মারা গেলে জান্নাতে যাবে। (সহীহ বুখারী ৬৩০৬)

★★(ইস্তিগফারের ১৭ টি উপকারিতা):→

১। অধিক ইস্তিগফারের কারণে প্রচুর বর্ষণ হয়। বাগান ও শস্যে ভালো ফসল হয়। নদী-নালা থাকে জীবন্ত।

২। ইস্তিগফারকারীকে আল্লাহ উত্তম সন্তান, সম্পদ ও জীবিকার দ্বারা সম্মানিত করেন।

৩। দ্বীন পালন সহজ হয়। এবং কর্মজীবন হয় সুখের।

৪। আল্লাহ ও বান্দার মাঝে যে দূরত্ব আছে, তা ঘুচে যায়।

৫। ইস্তিগফারকারীর কাছে দুনিয়াকে খুব তুচ্ছ করে দেয়া হয়।

৬। মানব ও জীন শয়তান থেকে তাকে হিফাযত করা হয়।

৭। দ্বীন ও ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করা যায়।

৮। আল্লাহর ভালোবাসা অর্জিত হয়।

৯। বিচক্ষণতা ও বিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।

১০। দুশ্চিন্তা, পেরেশানি দূর হয়।

১১। বেকারত্ব দূর হয়।

১২। আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য অর্জিত হয়। তার তাওবার কারণে আল্লাহ আনন্দিত হন।

১৩। মৃত্যুর সময় ফেরেস্তারা তার জন্য সুসংবাদ নিয়ে আসে।

১৪। হাশরের মাঠে মানুষ যখন প্রচন্ড গরম ও ঘামের মধ্যে থাকবে, তখন ইস্তিগফারকারী থাকবে আরশের ছায়াতলে।

১৫। কিয়ামাতের দিন মানুষ যখন অস্থির থাকবে, ইস্তিগফারকারী তখন ডানপন্থী মুত্তাকিনদের দলে থাকবে।

১৬। মন্দ কজ থেকে বেঁচে থাকা যায়।

১৭। আরশ বহনকারী ফেরেশতাগণও তার জন্য দু'আ করেন।

(নাযরতুন নাঈম ফি মাকারিমি আখলাকির রাসূলঃ ২/৩০২)

আল্লাহ্‌ আমাদেরকে নিয়মিত ইস্তিগফারের আমাল করার তৌফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমীন।

Collected,,,,,

শুক্রবার, ১২ জুন, ২০২০

মসজিদে নববী ঝাড়ু দিতেন;মহিলা সাহাবী উমম মাহজান

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ মসজিদে নববী ঝাড়ু দিতেন এক মহিলা । তিনি এসেছিলেন আবিসিনিয়া থেকে । আবিসিনিয়া হচ্ছে আজকের ইথিওপিয়া ।
আয়েশা (রা:) প্রতিদিনই তাকে দেখতে পেতেন । প্রতিদিনই তার পাশে বসতেন । আর শুনতে পেতেন ছড়ার মতন কয়েকটা লাইন সে নিয়মিত পড়ছে -
“স্কার্ফের সেই দিনটি ছিল আমার প্রভুর এক বিস্ময়কর নিদর্শন । সেদিন তিনি আমাকে বাঁচিয়েছিলেন অবিশ্বাসের অন্ধকার থেকে ।”
প্রতিদিন এই একি আবৃত্তি শুনতে পেয়ে আয়েশা (রা:) একদিন এর কারণ জানতে চাইলেন ।
“আমি ছিলাম একজন আবিসিনিয়ান ক্রীতদাসী, কুচকুচে কাল বর্ণের খুবই হালকা পাতলা গড়নের কৃষ্ণাঙ্গ একটা ছোট্ট মেয়ে । একটা বেদুইন আরব গোত্রে আমি ছিলাম এক আবদ্ধ দাসী । আমার কোন বন্ধু ছিল না । ছিল না কোন পারিবারিক বন্ধন । আমি শুধু মনিবের পরিবারের কাজ করতাম । আর তাদের সাথে সাথে ঘুরতাম এক জনপদ থেকে আরেক জনপদে । একদিন আমার মনিবের মেয়ে ঘর ছেড়ে বাইরে এলো । তার গলায় একটা স্কার্ফ ছিল । এটাকে বলে ‘উইশা’ । উইশা হচ্ছে লাল রংয়ের চামড়ার একটা শাল যেটা গলায় বা কোমড়ে পেঁচিয়ে পড়া যায় । ওটাতে স্বর্ণ মুদ্রা সহ আরও মূল্যবান পাথর খচিত । সে ঐ মূল্যবান স্কার্ফটা মাথার কাছে রেখে ঘুমিয়ে পড়ল । আর তখনি উপর থেকে লাল বর্ণ হওয়ায় মাংস পিন্ড ভেবে বড় একটা পাখি ছোঁ মেরে ওটা নিয়ে গেল ।
ঘুম ভাঙার পর প্রিয় স্কার্ফটা না পেয়ে সে চিৎকার করে কান্না জুড়ে দিল এবং তার বাবার কাছে বিচার দিল ঘুমন্ত অবস্হায় কেউ এটা চুরি করেছে । স্বভাবতই চাকরাণী হিসেবে সবার সন্দেহের চোখ আমার দিকে । আমি বললাম মাংস পিন্ড ভেবে একটা পাখি ছোঁ মেরে ওটা নিয়ে গেছে । তারা আমার কথা বিশ্বাস করল না । তাদের ধারণা ছিল আমি ওটা চুরি করে লুকিয়ে রেখেছি ।
আমার কোন কথাই তারা বিশ্বাস করলো না। মারতে আরম্ভ করলো । চাবুকের আঘাতে আমার ছোট্ট পুরোটা দেহ রক্তাক্ত হয়ে গেল । আমি একটা শীর্ণকায় ছোট্ট মেয়ে ব্যথায় চিৎকার করে কাঁদছি । কেউ একজন এগিয়ে এলো না আমার পাশে । শরীরের বিভিন্ন জায়গা চাবুকের আঘাতে কেটে রক্ত বেরিয়ে মরুভূমি বালির লাল হয়ে গেল । পুরোটা শরীর চাবুকের আঘাতে জখম । আমি তখন অসহ্য চিৎকারে আকাশের দিকে চেয়ে কাঁদছি । ঠিক তখনি পাখিটা নেমে এল । স্কার্ফটা ফেলে দিয়ে গেল আমার আর মনিবের মাঝখানে ।
চাবুক থেমে গেল । ভুল বুঝতে পেরে প্রচন্ড অনুশোচনায় মনিব আমায় দাসত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে দিল ।
আমি তখন মুক্ত স্বাধীন । শুনতে পেলাম মদীনাতে একজন সত্যের দিকে মানুষকে ডাকছেন । এবং বেশীর ভাগ অনুসারী দরিদ্র, দূর্বল, ক্রীতদাস আর নির্যাতিত পিছিয়ে থাকা সব সাধারণ মানুষ ।
আমি ছুটলাম মদীনার পথে । অনেক লম্বা মরুভূমির পথ পেড়িয়ে পৌছলাম । চাবুকের আঘাত তখনও শুকায়নি । ছিন্ন বস্ত্র, শীর্ণ, ক্ষুধার্ত, কালো সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত এক খুব অসহায় ক্রীতদাসীকে চিনে নিতে কষ্ঠ হয়নি সে মহামানবের । আমি ঘোষণা দিলাম ‘লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহম্মাদুর রসুলুল্লাহ ।’
আর মসজিদে নববীর ভিতরেই নবীজী এই অসহায়ের থাকার ব্যবস্হা করে দিলেন ।”
এই মহিলা সাহাবীর নাম উমম মাহজান । তিনি মসজিদে নববী ঝাড়ু দিতেন ।
নবীজী সা: নিয়মিত তাঁর খোঁজ খবর রাখতেন । একদিন সারাদিনেও দেখা না পেয়ে নবীজী সা: জানতে চাইলে সাহাবারা জানালেন অসুস্হ হয়ে আগের রাতে মারা গেছেন । রাত বেশী হওয়ায় নবীজীকে ঘুম থেকে ডাকতে চায়নি কেউ । রাতেই দাফন দিলেন তাঁকে ।
এটা জেনে নবীজী সা: খুব কষ্ঠ পেলেন । তখনি তার কবরে গিয়ে বাকি সাহাবীদের নিয়ে আবার জানাযা পড়লেন ।
দ্বিতীয় জানাযা ইসলামে এটাই প্রথম , একজন কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাসের ।
“স্কার্ফের সেই দিনটি ছিল আমার প্রভুর এক বিস্ময়কর নিদর্শন । সেদিন তিনি আমাকে বাঁচিয়েছিলেন অবিশ্বাসের অন্ধকার থেকে ।”
[ সহীহ বুখারী ৪৩৯ এবং ৪৬০ ]

মঙ্গলবার, ৯ জুন, ২০২০

জান্নাত পাওয়ার সহজ ৩টি আমল


বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ১। প্রতিবরি অজু করার পর কালিমা মাহাদাত পড়া। এতে জান্নাতের ৮টি দরজার যে কোনটি দিয়ে তাকে প্রবেশ করতে বলা হবে।

 [নাসাঈ-১৪৮, তিরমিজি-৫৫, ইবনু মাজাহ- ৪৭০]

২। প্রতিবার ফরজ সালাতের পর একবার আয়াতুল করসি পড়া। নিয়মিত আমল করলে আমলকারী ও জান্নাতের মধ্যে পার্থক্য থাকে শুধুমাত্র মৃত্যু। অর্থ্যাৎ মৃত্যু হলেই জান্নাতি। 
  [নাসাঈ-৯৯২৮]

৩। মনোযোগী হয়ে আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেয়া।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে আযানের উত্তর দেয়, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হয়ে যায়।
 [মুসলিম-৩৮৫, আবু দাউদ-৫২৭, মিসকাত- ৬৫৮]




পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র শুভেচ্ছা.

  বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  প্রতিবছর ঈদ আসে আমাদের জীবনে আনন্দ আর সীমাহীন প্রেম প্রীতি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে। তাই এ দিন সকল কালিমা আর কলুষতাক...