* দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা*

ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র * সকল প্রকার একাউন্ট খুলতে * * টাকা জমা করতে * টাকা উঠাতে * * বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স এর টাকা বোনাসসহ উঠাতে * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রে আসুন। * * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা* * প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ 01711-458151* 01700-925241*

বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৯

মার্কিন সংসদ সদস্য হয়েও কাজ করেন রেস্টুরেন্টে !

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ বিশ্বের একটি উন্নত দেশের সংসদ সদস্য হয়েও রেস্টেুরেন্টের টেবিল পরিস্কার করা থেকে থালা-বাসন ধোয়াসহ যাবতীয় কাজ করেন আলেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিও কোর্তেজ। অনেক আগে থেকেই কাজ করতেন জীবিকা অর্জনের জন্য। মার্কিন কংগ্রেসওমেন নির্বচিত হওয়ার পরও সেই কাজ ছাড়েন নি তিনি। খবর নিউইর্য়ক টাইমসের।

২৯ বছর বয়ষী আলেক্সান্দ্রিয়া বলেন, আমি জানুয়ারীতে কংগ্রেসে যোগ দেয়ার পর ওয়াসিংটন ডিসিতে চলে যাই। কিন্তু এখন আবার নিউইর্য়কে এস কাজে যোগ দিয়েছি। এখানে আমাকে প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য ২ ডলার দেয়অ হয়। আমি চাই আমার মতো নিম্ন আয়ের মানষ কতটা কষ্ট করে জীবনযাপন করে তার প্রতি সবার মনোযোগ আকর্ষণ হোক।
প্রসঙ্গত, আলেক্সান্দিয়া মার্কি ন কংগ্রেসের সবচেয়ে কম বয়সী প্রতিনিধি। গত নভেম্বরে তিনি আমেরিকার ১২৯তম কংগ্রেসের সদস্য নির্বাচিত হন। গত নভেম্বরে মার্কিন গণমাধ্যম নিউইর্য়ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে টকার অভাবে বাসা ভাড়া দিতে পারছেন না জানিয়ে আলোচনায় এসেছিলেন ওকাসিও। সংসদের বেতন না পাওয়া পর্যন্ত ওয়াসিংটন ডিসিতে একটা অ্যাপার্টমেন্ট বাড়া নেয়ার মতো সামর্থ্য ছিল না তার। ১৯৮৯ সালের ১৩ অক্টোবর জন্ম গ্রহণ করা এ মার্কিন নারী আমেরিকার বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। 

আলেক্সান্দ্রিয়ার বাবা ২০০৮ সালে ৪৮ বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তখন তিনি পরিবারের জন্য বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে কাজ করেন। এক সময় তাকে প্রায়ই দিনে ১৮ ঘন্টা করে কাজ করতে তো।
খবর নিউইর্য়ক টাইমসের।


পাকিস্তানে মদীনা সনদ চালুর ঘোষণা

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  যে কোন মূল্যে পাকিস্তানকে মদীনা সনদের আদলে গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছে ইমরান কানের সরকার। দেশটির ধর্মবিষয়ক ফেডারেল মন্ত্রী পীর নুরুল হক কাদেরী এ তথ্য জানান। গত ৬ অক্টোবর রোববার লাহোরে একটি অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তৃতায় তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো কোন সরকার প্রধান পাকিস্তানে মদীন সনদ চালর কথা বলেছেন। পাকিস্তানে মদীনা সনদ চালু হবেই। খবর জিও নিউজের।
নুরুল হক কাদেরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জাতিসংঘে দেয়া বক্তৃতায় কাশ্মীর ও খতমে নবুয়ত ইস্যূটি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। আন্তর্জতিক পরিমণ্ডলে তার এই বক্তৃতা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছে। মন্ত্রী বলেন, দেশের কিছু ষড়যন্ত্রকারী খতমে নবৃয়তের নাম দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে, এরা দেশের হিতাকাঙ্খী নয়, বরং দেশের জন্য অমঙ্গলজনক।

মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৯

বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে শিলিগুড়ি যাবে ভারতের ট্রেন: বাংলাদেশের লাভ কি?

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, ২০১১সালে বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরের সময় এই রেলপথের বিষয় একটি চুক্তি হয়। সেই চুক্তির ভিত্তিতে ভারতীয় অংশে কাজ শুরু হলেও, একটু দেরিতে শুরু হয় বাংলাদেশ অংশের কাজ। ২১ সেপ্টেম্বর উদ্বোধনের সময় ভারতীয় হাইকমিশনার রীতা গাঙ্গুলী দাশ বলেছেন, একসময় দার্জি লিং মেইল শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে রেল, রানাঘাট, ভেড়ামার, হার্ডিজ ব্রিজ, সান্তাহার, হিলি, পর্বিতীপুর, নীলফামারী, চিলাহাটি, ভারতের হলদিবাড়ি, জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়িতে চলাচল করতো। সেটার আদলেই এই পথে আবারও দুই দেশের মধ্যে রেল চালু হবে। 

এর ফলে কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা একটি রেল বাংলাদেশর ভূখন্ডে প্রবেশ করে খানিকটা পথ পাড়ি দিয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করে গন্তব্যে পৌছুবে। এভাবে যাতায়াতের ফলে ভারতের রেলে যাত্রাপথ অন্তত ২০০ কিলোমিটার কমে যাবে। বর্তমানে শিয়ালদহ থেকে শিলিগুড়ির দূরত্ব ৫৩৭ কিলোমিটার। 
চিলাহাটি থেকে পর্যন্ত রেলপথ তৈরি করা হলে ভারত ও বাংলাদেশের মূল রেল পথের সঙ্গে সংযোগ তৈরি হবে।
২০২০সালের জুলাই মাস নাগাদ এই পথে রেল যোগাযোগ চাল করতে চায় দুই দেশের সরকার।

বাংলাদেশের লাভ কি?
বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তা খন্দকার শহিদুল ইসলাম বলেছেন, রেলপথটি বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের রেলই ব্যবহার করবে। ভারতের রেল যেমন এই পথ ব্যবহার করে শিলিগুড়ি যাবে, তেমনি বাংলাদেশের রেলও পথটি ব্যবহার করে শিলিগুড়ি থেকে পণ্য আনা নেয়া করতে পারবে।
তিনি বলেছেন যেভাবে এখন খুলনা কলকাতা বা কলকাতা-ঢাকা রেল যোগাযোগ রয়েছে, এটিও তেমন একটি রেল যোগাযোগ হবে। কিন্তু এই রেলপথে বাংলাদেশের স্বার্থ একটু সুদূরপ্রসারী বলে তিনি বলছেন। তিনি বলছেন, নেপাল ও ভুটান বাংলাদেশের মংলা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে মালামাল পরিবহন করতে চায়। েএখন সেটা সড়ক পথে করতে হচ্ছে, যার খরচও বেশি।কিন্তু এই রেলপথটি চালু হয়ে শিলিগুড়ির সাথে যুক্ত হলে, আমাদের রেল পথটি ব্যবহার করে শিলিগুড়ি যেতে পারবে। ফলে নেপাল ও ভুটানের সাথেও এই পথে আমদানী রপ্তানী করা যাবে।

শিলিগুড়ির সেখানকার আশেপাশের এলাকার সঙ্গেও সংযোগ তৈরি করা হবে, যেখান থেকে পাথরসহ অনেকদ্রব্য বাংলাদেশে আমদানী হয়, ব্যবসা-বাণিজ্য হয়। রেপথের কারণে আমাদের অনেক সুযোগ তৈরি হবে।

ফলে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের রেল চলাচলে তারা যেমন সুবিধা পাবে, তেমন ভারতের ভিতর দিয়ে শিলিগুড়ির সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় , বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের নতুন সুযোগ তৈরি হবে বলে তিনি বলছেন। তিনি জানাচ্ছেন হলদিবাড়ি থেকে চিলাহাটি আসার পর রেল আবার যেমন ভারতে চলে যেতে পারবে তেমনি সেখান থেকে সরাসরি মোংলা বন্দরে যোগাযোগ থাকবে। ফলে মোংলায়  জাহাজের পণ্য শিলিগুড়ি, সিকিম বা ভারতের উত্তর এলাকায় যেমন যেতে পারবে, তেমনি নেপাল ও ভুটানও বন্দর ব্যবহার করে আমদানী করতে পাবে।

এখানে থাকা সার্কের দেশগুলো এই রেলপথ ব্যবহার করে আমদানী-রপ্তানীতে মোংলাবন্দর ব্যবহার করতে পারবে, যার ফলে আর্থিক লাভ হবে বাংলাদেশের বলছেন, মি. ইসলাম।
সূত্রঃ বিবিসি বাংলা

সোমবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৯

বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে শিলিগুড়ি যাবে ভারতের ট্রেন

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা ট্রেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ভেতরে ঢুকে খানিকটা পথ অতিক্রম করার পরে আবার ভারতে প্রবেশ করতো। কিন্তু ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধের পর সেটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় ৫৫ বছর পর সেই পথ চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যকার চিলাহাটি-হলদিবাড়ি ব্রডগেজ রেললাইনের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক খোন্দকার শহিদুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, গত ২১ সেপ্টেম্বর ঐ রেলপথের  নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করা হয়েছে। চিলাহাটি থেকে সীমান্ত পর্যন্ত ৭ কিলোমিটার রেলপথ আগামী জুন মাসের মধ্যে নির্মাণ শেষ করা হবে। 

তিনি জানান দুই দেশের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী ভারত তাদের দেশের ভেতরের রেলপথ নির্মাণ কাজ শেষ করেছে। বাংলাদেশ অংশের কাজ শেষ হলেই রেল চলাচল শুরু করা যাবে। 

ভারত থেকে বাংলাদেশ ঢুকে আবার ভারতে
বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, ২০১১সালে বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরের সময় এই রেলপথের বিষয় একটি চুক্তি হয়। সেই চুক্তির ভিত্তিতে ভারতীয় অংশে কাজ শুরু হলেও, একটু দেরিতে শুরু হয় বাংলাদেশ অংশের কাজ। ২১ সেপ্টেম্বর উদ্বোধনের সময় ভারতীয় হাইকমিশনার রীতা গাঙ্গুলী দাশ বলেছেন, একসময় দার্জি লিং মেইল শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে রেল, রানাঘাট, ভেড়ামার, হার্ডিজ ব্রিজ, সান্তাহার, হিলি, পর্বিতীপুর, নীলফামারী, চিলাহাটি, ভারতের হলদিবাড়ি, জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়িতে চলাচল করতো। সেটার আদলেই এই পথে আবারও দুই দেশের মধ্যে রেল চালু হবে। 

এর ফলে কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা একটি রেল বাংলাদেশর ভূখন্ডে প্রবেশ করে খানিকটা পথ পাড়ি দিয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করে গন্তব্যে পৌছুবে। এভাবে যাতায়াতের ফলে ভারতের রেলে যাত্রাপথ অন্তত ২০০ কিলোমিটার কমে যাবে। বর্তমানে শিয়ালদহ থেকে শিলিগুড়ির দূরত্ব ৫৩৭ কিলোমিটার। 

চিলাহাটি থেকে পর্যন্ত রেলপথ তৈরি করা হলে ভারত ও বাংলাদেশের মূল রেল পথের সঙ্গে সংযোগ তৈরি হবে।

২০২০সালের জুলাই মাস নাগাদ এই পথে রেল যোগাযোগ চাল করতে চায় দুই দেশের সরকার।
সূত্রঃ বিবিসি বাংলা

ফেসবুক জুড়ে বুয়েট ছাত্র আবরার হত্যাকান্ডের খবর

নিহত মেধাবী বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ
বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ ৭ অক্টোবর ২০১৯ইং পত্রিকা ছাড়াও ফেসবুক জুড়ে আজ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের(বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে (২১) পিটিয়ে হত্যাকান্ডের ঘটনা প্রকাশিত হয়েছে। গত রাতে বুয়েটের ইইই ডিপার্টমেন্টের ছাত্র আবরার ফাহাদকে শিবির সন্দেহে হত্যা করা হয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে। কবরে প্রকাশ এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা। 

হত্যা কান্ডের ঘটনায় আজ সোমবার পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। আটক দুজনকে জিজ্ঞাবাদের জন্য চকবাজার থানায় নেয়া হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আটক দুজন হলেন, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক  ফুয়াদ হোসেন। আরো জানা যায় তারা দুজনই বুয়েটের শিক্ষার্থী এবং বুয়েটের শের-ই বাংলা হলে থাকেন।

জানা যায়, গতকাল রোববার রাতে বুয়েটের শের-ই বাংলা হলের ২০১১ নং কক্ষে ২য় বর্ষের ছাত্র আবরারকে পেটান বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা। পরে রাত ৩টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত বুয়েটের ইইই ডিপার্টমেন্টের ছাত্র আবরার ফাহাদ সম্পর্কে কিছু তথ্য-

নামঃ আবরার ফাহাদ, বুয়েটের ইইই ডিপার্টমেন্টের ২য় বর্ষের ছাত্র
পিতাঃ বরকতুল্লাহ, তিনি বেসরকারী সংস্থা ব্র্যাকের নিরীক্ষক কর্মকর্তা ছিলেন।
মাতাঃ রোকেয়া খাতুন, একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষিকা। 
নিহত আবরার ফাহাদ এইচ.এস.সিতে ঢাকা বোর্ডে সেরা ২০ জনের মধ্যে ছিলো।
নটরডেম কলেজে তার ব্যাচের সেরাদের মধ্যে অন্যতম ছিলো।
সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টপ সাবজেক্ট জেনেটিক্স ইজ্ঞিনিয়ারিং পেয়েছিলো।
ডাকা মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছিলো।
এছাড়া একটি নাম করা বিদেশী প্রতিষ্ঠনি নিউক্লিয়ারিং ইজ্ঞিনিয়ারিং নিয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েচিলো।

মেধাবী ছাত্র আবরারকে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদের বুয়েটের শিক্ষার্থীরা বিচার চেয়ে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে। 

রবিবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৯

হাদীসের বাণী

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ আবুল ইয়ামান (র.) .. আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, আপনারা বলে থাকেন, রাসূলুল্লাহ (স.) থেকে আবু হুরায়রা (রা.) বেশী বেশী হাদীস বর্ণ না করে থাকে এবং এবং আরো বলেন, মুহাজির ও আনসারদের কি হলো যে, তারা তো রাসূলুল্লাহ (স.) থেকে হাদীস বর্ণ না করে না? (কিন্তু ব্যাপার হলো এই যে,) আমার মুজাহিদ ভাইগণ বাজারে কেনা-বেচায় ব্যস্ত থাকতেন আর আমি কোন প্রকারে আমার পেটের চাহিদা মিটিয়ে (খেয়ে না খেয়ে) রাসূলুল্লাহ (স.) এর দরবারে পড়ে থাকতাম। তাঁরা যখন (কাজের ব্যস্ততায়) অনুপস্থিত থাকতেন আমি তখন উপস্থিত থাকতাম। তারা যা ভুলে যেতেন, আমি তা সংরক্ষণ করতাম। আর আমার আনসার ভাইয়েরা নিজেদের খেত-খামারের কাজে ব্যাপৃত থাকতেন। আমি ছিলাম সুফ্ফার মিসকীনদের একজন মিসকীন। তাঁরা যা ভুলে যেতেন, আমি তা সংরক্ষণ করতাম।   রাসূলুল্লাহ (স.) তাঁর এক বর্ণনায় বললেন, আমার এ কথা শেষ না হওয়া পর্যন্ত যে কেউ তার কাপড় বিছিয়ে দিবে এবং পরে নিজের শরীরের সাথে তার কাপড় জড়িঢে নিবে, আমি যা বলেছি সে তা স্মরণ রাখতে পারবে। [আবু হুরায়রা (রা.) বলেন] আমি আমার গায়ের চাদরখানা বিছিয়ে দিলাম, যতক্ষণ না রাসূলুল্লাহ (স.) তাঁ কথা শেষ করলেন, পরে আমি তা আমার বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। ফলে আমি রাসূলুল্লাহ(স.) ্র সে কথার কিছুই বুলিনি।  
(সহীহ্ বুখারী ১৯১৯ )

বুধবার, ২ অক্টোবর, ২০১৯

কুরআনের বাণী

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ আকাশসমূহে ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে , সবই আল্লাহর। তোমরা নিজেদের মনের কথা প্রকাশ করো বা লুকিয়ে রাখো, আল্লাহ অবশ্যি তোমাদের কাছ থেকে তার হিসেব নিবেন। তারপর তিনি যাকে ইচ্ছা মাফ করে দিবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দিবেন, এটা তাঁর ইখতিয়ারাধীন। তিনি সব জিনিসের উপর শক্তি খাটাবার অধিকারী।
রসূল তাঁর রবের পক্ষ থেকে তার উপর যে হিদায়াত নাজিল হয়েছে তার প্রতি ঈমান এনেছেন। আর যে সব লোক ঐ রসূলের প্রতি ঈমান এনেছে তরাও ঐ হিদায়াতকে মনে-প্রাণে স্বীকার করে নিয়েছে। তারা সবাই আল্লাহকে, তাঁর ফেরেস্তাদেরকে, তাঁর কিতাবসমূকে  ও তাঁর রসূলদেরকে মানে এবং তাদের বক্তব্য হচ্ছেঃ “আমরা আল্লাহর রসূলদের একজনকে আর একজন থেকে আলাদা করি না। আমরা নির্দেশ শুনেছি ও অনুগত হয়েছি। হে প্রভূ ! আমরা তোমার কাছে গোনাহ মাফের জন্য প্রার্থনা করছি। আমাদের তোমার দিকেই ফিরে যেতে হবে।
আল্লাহ কারোর উপর তার সামর্থের অতিরিক্ত বোঝা চাপান না। প্রত্যেক ব্যক্তি যে নেকী অর্জন করেছে তার ফল তার নিজেরই জন্য এবং যে গোনাহ সে অর্জন করেছে , তার প্রতিফলও তার নিজেরই উপর বর্তাবে। সূরা বাকারা ২৮৬।

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র শুভেচ্ছা.

  বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  প্রতিবছর ঈদ আসে আমাদের জীবনে আনন্দ আর সীমাহীন প্রেম প্রীতি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে। তাই এ দিন সকল কালিমা আর কলুষতাক...