* দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা*

ইসলামী ব্যাংক দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র * সকল প্রকার একাউন্ট খুলতে * * টাকা জমা করতে * টাকা উঠাতে * * বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স এর টাকা বোনাসসহ উঠাতে * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্রে আসুন। * * দক্ষিণগাঁও শাহীবাগ বাজার এজেন্ট ব্যাংকিং কেন্দ্র শনিবারসহ ৬ দিন খোলা* * প্রয়োজনে যোগাযোগ করুনঃ 01711-458151* 01700-925241*

মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৯

বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে শিলিগুড়ি যাবে ভারতের ট্রেন: বাংলাদেশের লাভ কি?

বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, ২০১১সালে বাংলাদেশর প্রধানমন্ত্রী ভারত সফরের সময় এই রেলপথের বিষয় একটি চুক্তি হয়। সেই চুক্তির ভিত্তিতে ভারতীয় অংশে কাজ শুরু হলেও, একটু দেরিতে শুরু হয় বাংলাদেশ অংশের কাজ। ২১ সেপ্টেম্বর উদ্বোধনের সময় ভারতীয় হাইকমিশনার রীতা গাঙ্গুলী দাশ বলেছেন, একসময় দার্জি লিং মেইল শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে রেল, রানাঘাট, ভেড়ামার, হার্ডিজ ব্রিজ, সান্তাহার, হিলি, পর্বিতীপুর, নীলফামারী, চিলাহাটি, ভারতের হলদিবাড়ি, জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়িতে চলাচল করতো। সেটার আদলেই এই পথে আবারও দুই দেশের মধ্যে রেল চালু হবে। 

এর ফলে কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা একটি রেল বাংলাদেশর ভূখন্ডে প্রবেশ করে খানিকটা পথ পাড়ি দিয়ে আবার ভারতে প্রবেশ করে গন্তব্যে পৌছুবে। এভাবে যাতায়াতের ফলে ভারতের রেলে যাত্রাপথ অন্তত ২০০ কিলোমিটার কমে যাবে। বর্তমানে শিয়ালদহ থেকে শিলিগুড়ির দূরত্ব ৫৩৭ কিলোমিটার। 
চিলাহাটি থেকে পর্যন্ত রেলপথ তৈরি করা হলে ভারত ও বাংলাদেশের মূল রেল পথের সঙ্গে সংযোগ তৈরি হবে।
২০২০সালের জুলাই মাস নাগাদ এই পথে রেল যোগাযোগ চাল করতে চায় দুই দেশের সরকার।

বাংলাদেশের লাভ কি?
বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তা খন্দকার শহিদুল ইসলাম বলেছেন, রেলপথটি বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের রেলই ব্যবহার করবে। ভারতের রেল যেমন এই পথ ব্যবহার করে শিলিগুড়ি যাবে, তেমনি বাংলাদেশের রেলও পথটি ব্যবহার করে শিলিগুড়ি থেকে পণ্য আনা নেয়া করতে পারবে।
তিনি বলেছেন যেভাবে এখন খুলনা কলকাতা বা কলকাতা-ঢাকা রেল যোগাযোগ রয়েছে, এটিও তেমন একটি রেল যোগাযোগ হবে। কিন্তু এই রেলপথে বাংলাদেশের স্বার্থ একটু সুদূরপ্রসারী বলে তিনি বলছেন। তিনি বলছেন, নেপাল ও ভুটান বাংলাদেশের মংলা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে মালামাল পরিবহন করতে চায়। েএখন সেটা সড়ক পথে করতে হচ্ছে, যার খরচও বেশি।কিন্তু এই রেলপথটি চালু হয়ে শিলিগুড়ির সাথে যুক্ত হলে, আমাদের রেল পথটি ব্যবহার করে শিলিগুড়ি যেতে পারবে। ফলে নেপাল ও ভুটানের সাথেও এই পথে আমদানী রপ্তানী করা যাবে।

শিলিগুড়ির সেখানকার আশেপাশের এলাকার সঙ্গেও সংযোগ তৈরি করা হবে, যেখান থেকে পাথরসহ অনেকদ্রব্য বাংলাদেশে আমদানী হয়, ব্যবসা-বাণিজ্য হয়। রেপথের কারণে আমাদের অনেক সুযোগ তৈরি হবে।

ফলে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের রেল চলাচলে তারা যেমন সুবিধা পাবে, তেমন ভারতের ভিতর দিয়ে শিলিগুড়ির সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় , বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের নতুন সুযোগ তৈরি হবে বলে তিনি বলছেন। তিনি জানাচ্ছেন হলদিবাড়ি থেকে চিলাহাটি আসার পর রেল আবার যেমন ভারতে চলে যেতে পারবে তেমনি সেখান থেকে সরাসরি মোংলা বন্দরে যোগাযোগ থাকবে। ফলে মোংলায়  জাহাজের পণ্য শিলিগুড়ি, সিকিম বা ভারতের উত্তর এলাকায় যেমন যেতে পারবে, তেমনি নেপাল ও ভুটানও বন্দর ব্যবহার করে আমদানী করতে পাবে।

এখানে থাকা সার্কের দেশগুলো এই রেলপথ ব্যবহার করে আমদানী-রপ্তানীতে মোংলাবন্দর ব্যবহার করতে পারবে, যার ফলে আর্থিক লাভ হবে বাংলাদেশের বলছেন, মি. ইসলাম।
সূত্রঃ বিবিসি বাংলা

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

পবিত্র ঈদ-উল-আযহা’র শুভেচ্ছা.

  বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ  প্রতিবছর ঈদ আসে আমাদের জীবনে আনন্দ আর সীমাহীন প্রেম প্রীতি ও কল্যাণের বার্তা নিয়ে। তাই এ দিন সকল কালিমা আর কলুষতাক...