বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ শিক্ষা কার্যক্রম নির্বিঘ্ন ও গতিশীল রাখার জন্য সেখানে শিক্ষকগণই হচ্ছেন বিশ্ববিদ্যলয়ের প্রকৃত প্রাণশক্তি। যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ম ও প্রথা বিরোধী গুটিকয়েক শিক্সার্থীও অবুঝ থাকে। তাদেরকে বুঝানোর দায়িত্ব ঐ শিক্সকদের নিতে হবে--- এমনটাই বলেছেন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)‘র ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর কে. এম. গোলাম মহিউদ্দিন।
রবিবার (১২জুলাই) আইআইইউসি আয়োজিত ’মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম নির্বিঘ্ন রাকতে শিক্ষকদের করনীয়’ এক অনলাইন সভায় তিনি এসব কথা বরেন।
আইআইইউসি’র প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মোহ্ম্মদ আলী আজাদী’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থীর শিক্ষজীবন যাতে বিঘ্নিত না হয়। সেদিকে সবার সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে; বিশেষ করে শিক্ষকদের।শুধু তাই নয় এসব শিক্ষার্থীদের শিক্সাজীবন সচল রাখার ক্ষেত্রে কোন অন্যায়ের সঙ্গে বিন্দুমাত্র আপোষ করা হবে না।
মহামারী করোনা প্রসঙ্গ টেনে প্রফেসর কেেএম গোলাম মহিউদ্দিন বলেন, করোনাকালীন সব শিক্ষার্থীর আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে আইআইইউসি সর্বোচ্চ ওয়েভার দিয়েছে। মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফলের উপর, সিবলিংকস, সেমিস্টারের ফলাফলের উপর , মুক্তিযোদ্ধা কোটা, অতিদরিদ্র কোটা, এই বিচশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স শেষ করে মাস্টার্সে ভর্তি হওয়ার সময় দেয়া হয়েছে।
.এসময় অন্যান্যের মধ্যে এরা উপস্থিত ছিলেন আইআইইউস ‘র ট্রেজারার, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভাগীয় চেয়ারম্যান,, সেন্টার পরিচালক, রেজিষ্ট্রার, প্রক্টর, প্রোগ্রাম সমন্বয়ক, শিক্ষক, কর্মকর্তাসহ মোট ১৭০জন অংশগ্রহণ করেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন