বাংলাদেশ বার্তা ডেস্কঃ প্রত্যেকটি গাড়ির পিছনে এক একটি পরিবারের খাদ্য বাসস্থান বস্ত্র শিক্ষা চিকিৎসা ইত্যাদি নির্ভর করে, আর বেশিরভাগ গাড়ি ঋণের উপর, পরিবারের চাহিদা পূরণ ও ঋণ পরিশোধের ছাপ মাথায় নিয়ে রাস্তায় বাহির হওয়া মানুষটির গাড়িটি অবৈধ বলে যখন আটক করা হয়।
তখন হয়তো দুই মুঠো খাবার ও ঋণ পরিশোধ করার জন্য পার্শ্ববর্তী কারো থেকে সুদের টাকা ধার নেওয়া নয়তো-বা চুরি-ডাকাতি তথা অবৈধ পথে ইনকাম বেছে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ থাকে না।
এদেশে কোনটা আইন মেনে চলছে?
কোথায় নিয়মনীতি মানা হচ্ছে??
যে'দেশে নেতার গাড়ি দেখলে দলের পরিচয় দিলে কাগজপত্র না দেখে উল্টো যাওয়ার জন্য রাস্তা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়,, সে'দেশে নিয়মনীতি আইনের কথা বলা মানে স্বপ্নের বর্ণনা করা সমান।
এই গাড়ি গুলোর দ্রুত ফায়সালার মাধ্যমে কল্যাণময়ী সমাধান বের করার জন্য কক্সবাজার পুলিশ সুপার মহোদয় স্যারের প্রতি অনুরোধ করছি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন